top of page

করোনা কালীন কড়াকড়ি, নিয়মের জালে ক্ষতি হচ্ছে পর্যটন শিল্প


ফাইলচিত্র।


ডনবেঙ্গল ডেক্স : মুখ্যমন্ত্রীপদে শপথ নিয়েই লোকাল ট্রেন বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল সমস্ত গণপরিবহন। তবে ধীরে ধীরে ফের ছন্দ ফিরছে রাজ্য। গড়িয়েছে অটো-বাস-ক্যাবের চাকা।


করোনা পরিস্থিতি খানিকটা আয়ত্তে আসতেই পর্যটনক্ষেত্রগুলিকে সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তার বদলে জারি করা হয়েছে একাধিক নিয়ম। এই কড়াকড়ি যাতে পর্যটন শিল্পের ক্ষতি

না করে সেই মর্মে জেলাশাসকদের নোটিস পাঠালো নবান্ন।


আমজনতার জন্য পর্যটনকেন্দ্রগুলির দ্বার খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে যাতে নতুন করে সংক্রমণ না বাড়ে সেই কারণে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে বেশ কিছু নিয়ম। যেমন, দিঘা , তারাপীঠ, শান্তিনিকেতন, দার্জিলিং, ডুয়ার্স কিংবা বকখালি, রাজ্যবাসীর অতি পরিচিত এই পর্যটন জায়গায় যেতে লাগছে ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেট অথবা আরটিপিসিআর টেস্টের রিপোর্ট। এগুলো ছাড়া মিলছে না হোটেল। আর এতেই অনেকেই বাতিল করছেন ভ্রমণের প্ল্যান।


মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। চিত্র


জানা গিয়েছে, সেই সব দিক বিবেচনা করেই রবিবার জেলাশাসকদের কড়াকড়ি খানিকটা শিথিল করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। পাশাপাশি আরটিপিসিআরের বদলে ব়্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্টে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে এর কারণ, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখে পর্যটন শিল্পে গতি আনতে চাইছে রাজ্য।

bottom of page